বীমা খাতের উন্নয়নে ৫ নির্দেশনা প্রধানমন্ত্রীর
দেশের বীমা খাতের উন্নয়নে ৫টি নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মন্ত্রিসভাসহ বিভিন্ন বৈঠকে তিনি এসব নির্দেশনা দিয়েছেন। সম্প্রতি নির্দেশনাগুলোর বাস্তবায়ন অগ্রগতি প্রতিবেদন তৈরি করেছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ।
রোববার (৩ মার্চ) প্রতিবেদনটি অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগে পাঠিয়েছে বীমা খাতের এই নিয়ন্ত্রক সংস্থা। অগ্রগতি প্রতিবেদনে স্বাক্ষর করেছেন কর্তৃপক্ষের পরিচালক (উপসচিব) এস এম মাসুদুল হক।
প্রধানমন্ত্রীর দেয়া বীমা খাত সম্পর্কিত নির্দেশনাগুলোর মধ্যে রয়েছে- নির্বাচনী ইশতেহার ২০২৪ এ বর্ণিত প্রতিশ্রুতিসমূহ বাস্তবায়নে সকলকে আন্তরিকতার সঙ্গে পদক্ষেপ গ্রহণ; স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের চারটি স্তম্ভ স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট সরকার, স্মার্ট অর্থনীতি এবং স্মার্ট জনগণ নিশ্চিতকরণ;
দুর্নীতি প্রতিরোধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অনুসরণ করা; শূন্য পদসমূহে দ্রুত জনবল নিয়োগের ব্যবস্থা গ্রহণ এবং নারী উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নে সাফল্যের ধারা অব্যাহত রাখা।
আইডিআরএ বলছে, প্রধানমন্ত্রীর দেয়া বীমা খাত সম্পর্কিত নির্দেশনাগুলো বাস্তবায়নের বিষয়ে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ আন্তরিকতার সাথে কাজ করছে।
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের অন্যতম স্তম্ভ অর্থনীতির অংশ হিসেবে স্মার্ট ইন্স্যুরেন্স নিশ্চিতকরণের জন্য বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ কাজ শুরু করেছে।
বীমা দাবি সময়মত পরিশোধসহ বীমা সংক্রান্ত দুর্নীতি প্রতিরোধে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। বীমা খাতে দুর্নীতি প্রতিরোধে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি পালন করে আসছে।
এ ছাড়াও শূণ্য পদে জনবল নিয়োগের কার্যক্রম চলমান আছে। নারী উন্নয়ন ও ক্ষমতায়নে বীমা কোম্পানিতে নারী এজেন্ট এবং নারী কর্মকর্তা নিয়োগ বৃদ্ধি করা হয়েছে।